1. admin@upcmsangbad24.com : upcm24admin :
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৫:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মিঠাপুকুরে তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ মিঠাপুকুরে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ এবং বিজ্ঞানমেলায় শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্রে শেখ মুজিব ও শেখ রাসেলের ছবি মিঠাপুকুরে মাদ্রাসা পরিচালকের বিরুদ্ধে পরকীয়ার জেরে স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অভিযোগ মিঠাপুকুরে বাড়িতে হামলা ও বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারে সংবাদ সম্মেলন মিঠাপুকুরে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নির্বাচন আগামী ১৮ জানুয়ারি। চা খাওয়ার জন্য ঘুষ নেন ইউএনও অফিস সহকারী রায়হান মিঠাপুকুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা মিঠাপুকুরে মাদক জুয়া নির্মূলে সাধারণ মানুষের প্রশংসা পাচ্ছেন ওসি আবু বক্কর সিদ্দিক মিঠাপুকুরে ওয়ার্ল্ড ভিশনের উদ্যোগে শিশুদের যোগাযোগ ও দক্ষতা বৃদ্ধি সহায়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত মিঠাপুকুরে ডিপ্লোমা পড়ুয়া কলেজ ছাত্রের আত্মহত্যা

বগুড়ার কাহালু উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীদের চিকিৎসা সেবা মারাত্মক ভাবে ব্যাহত

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪
  • ২৯০ বার শেয়ার হয়েছে

কাহালু উপজেলা প্রতিনিধিঃ

বগুড়ার কাহালু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সল্পতার কারণে কাহালু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগিদের চিকিৎসা সেবা প্রদান মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। রোগ নির্ণয় না করে রোগী দেখে ঔষধ লিখছেন মেডিকেল এসেষ্টেন্টগন।

সকাল থেকে হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীরা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট সংগ্রহ করলেও চিকিৎসক না পেয়ে একজন মেডিকেল এসেষ্টেন্টের লেখা নাম মাত্র ঔষধ নিয়ে অভিযোগের তীর ছুঁড়ে সঠিক চিকিৎসা না পেয়ে বাড়ি ফিরছেন তাঁরা। এ হাসপাতালে নেই কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। রোগীর প্রয়োজনীয় ঔষধ হাসপাতাল ডিস্পিনসারিতে থাকলেও চিকিৎকরা তা না লিখে ঔষধ নেই বলে রোগীদের জানিয়ে দেন।

এতে ঐ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা সাধারণ রোগীরা সঠিক চিকিৎসা সেবা থেকে বন্চিত হচ্ছেন। ২৬ মে রোববার কাহালু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে খোঁজ নিতে গিয়ে জানা গেছে রোগী দেখার জন্য জরুরি বিভাগে একজন চিকিৎসক দায়িত্ব পালনের কথা থাকলেও এসময় জরুরি বিভাগে চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি। অথচ পাশেই একজন মেডিকেল এসেষ্টেন্ট রােগীকে চিকিৎসা দিচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে আরো দেখা গেছে ঐ হাসপাতালের ২, ২৭, ২৮,২৯,৩০,ও ৩১ নং কক্ষে মেডিকেল চিকিৎসক না থাকায় ঐসব কক্ষে মেডিকেল এসেষ্টেন্ট দিয়ে রোগিদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে দেখা যায়। এদিকে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নীল রতন দেব বেশ কিছু দিন ধরে রাজশাহী ও ঢাকাতে ট্রেনিং এ অবস্থান করছেন বলে জানান, অফিস সহকারী প্রধান আজিজুল হক। তিনি জানান, গত মার্চ মাসে এক সঙ্গে ৭ জন চিকিৎসক বদলি হয়ে অন্যত্র চলে গেছেন।

চিকিৎসকের ২৯টি পদ থাকলেও বর্তমানে কনসালটেন্ট চিকিৎসক রয়েছেন ৬ জন। এর মধ্যে উপস্থিত রয়েছেন ৩ জন। এছাড়া চিকিৎসকদের রুটিন অনুযায়ী সকাল ৯ টায় হাসপাতালে উপস্থিত হওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকলেও অনেক চিকিৎসকরা সেটি মানছেন না। টিকিট নিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর চিকিৎসককে পাচ্ছেন। এছাড়া জরুরি বিভাগে কোন রোগীএলে তাকে ভালো ভাবে চিকিৎসা ও পরামর্শ না দিয়েই বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।

এমন অভিযোগও কম নয়। এব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নীল রতন দেব এর সাথে মোবাইলে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কপিরাইট © ২০২৪, (UPCM সংবাদ২৪) সম্পাদক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি